এক নজরে 'বাংলাদেশ ছাত্র হিযবুল্লাহ' (একটি অরাজনৈতিক সংগঠন)
{getToc} $title={Table of Contents}
নামঃ
বাংলাদেশ ছাত্র হিযবুল্লাহ।
কর্ম পরিধিঃ
সমগ্র বাংলাদেশ এবং প্রবাসী শাখা।
কেন্দ্রঃ
ছারছীনা দরবার শরীফ, দারুসসুন্নাত, নেছারাবাদ, পিরোজপুর।
প্রতিষ্ঠাঃ
১৯৪৩ সালে আঞ্জুমানে আল ইসলাহ নামে।১৯৫১ সালের ১১ই মার্চ নাম রাখা হয় "জমিয়তে তোলাবায়ে হিযবুল্লাহ"। ১৯৮৭ সালে একে আধুনিকায়ন করে নাম রাখা হয় 'বাংলাদেশ ছাত্র হিযবুল্লাহ।
প্রতিষ্ঠাতাঃ
আল্লামা শাহ্ সূফী নেছারুদ্দীন আহমদ রহ.।
বাংলাদেশ ছাত্র হিযবুল্লাহর লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যঃ
সৃষ্টিকুলে মুক্তির দূত রাহমাতুল্লিল আলামীন হযরত মুহাম্মাদ ছল্লাল্লাহু আলাইহি অছাল্লাম এর আদর্শে সিদ্দিকীন,শোহাদা ও সালেহীনের অনুসৃত পথে ব্যক্তি,সমাজে ও দেশ গঠনের মাধ্যমে আল্লাহ তায়ালার সন্তুষ্টি অর্জন।
বাংলাদেশ ছাত্র হিযবুল্লাহর মূলনীতিঃ
(১) লিল্লাহিয়াত
(২) এক্বামাতে দ্বীন
(৩) তাহসীলে ইলমে দ্বীন
(৪) ছোহবাতে ছালেহীন
(৫) তাবলীগে দ্বীন
(৬) জিহাদ ফি ছাবিলিল্লাহ
(৭) ইতিছাম বি- হাবলিল্লাহ্
বাংলাদেশ ছাত্র হিযবুল্লাহর পথ- প্রদর্শক নীতিঃ
(১) আখেরাতের উদ্দেশ্য (২) সিরাতে মুস্তাকিমের অনুসরন (৩) আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাতের অন্তর্ভূক্ত (৪) ইত্তেহাদুল মিল্লাত (৫) নিয়ম তান্ত্রিক আন্দোলন।
বাংলাদেশ ছাত্র হিযবুল্লাহর কর্মসূচীঃ
(১) দাওয়াত (২) জমইয়াত (৩) তালীম (৪) খেদমত।
বাংলাদেশ ছাত্র হিযবুল্লাহর কর্মীর তিনটি গুনঃ
(১) সময়ানুবর্তিতা (২) নিয়মানুবর্তিতা (৩) নেতার আনুগত্য।
বাংলাদেশ ছাত্র হিযবুল্লাহর কর্মীর ৪টি দায়িত্বঃ
(১) সার্বক্ষণিক দাওয়াত (২) ব্যক্তিগত রিপোর্ট ফরম পূরন (৩) সাপ্তাহিক জলসায় যোগদান (৪) মাসিক দ্বীনের পথে দান।
বাংলাদেশ ছাত্র হিযবুল্লাহর কর্মীর দৈনিক রুটিনঃ
(১) গড়ে ৩ঘন্টা সাংগঠনিক কাজ (২) ৬ ঘন্টা পড়াশুনা (৩) ৪ ঘন্টা ইবাদত
বাংলাদেশ ছাত্র হিযবুল্লাহর সদস্যদের স্তরঃ
(১) সমর্থক (২) কর্মী (৩) প্রতিনিধি (৪) দিশারী।
বাংলাদেশ ছাত্র হিযবুল্লাহর সাংগঠনিক স্তর আটটিঃ
(১) ইউনিট (২) প্রথমিক শাখা (৩) প্রবাসী শাখা (৪) পৌর শাখা (৫) থানা শাখা (৬) কেন্দ্রীয় শাখা (৭) জেলা শাখা (৮) মহানগরী শাখা।
বাংলাদেশ ছাত্র হিযবুল্লাহর পৃষ্ঠপোষকঃ
ছারছীনা দরবার শরীফের আলা হযরত পীর ছাহেব ক্বিবলা শাহ্ মোহাম্মদ মোহেবুল্লাহ্ ছাহেব( মা. জি. আ.)
উপদেষ্টাঃ
১০ জন।
বর্তমান উপদেষ্টা সভাপতিঃ
হযরত মাওলানা সৈয়দ মুহাম্মদ শরাফত আলী ছাহেব।
সভাপতিঃ
এ পর্যন্ত যারা বাংলাদেশ ছাত্র হিযবুল্লাহর সভাপতির দায়িত্ব পালন করেছেন
▪জনাব মুহাম্মাদ নাজমুস ▪সায়াদাত(১৯৮২-৮৪)
▪জনাব মুহাম্মাদ ওবায়দুর রহমান(১৯৮৪-৮৮)
▪জনাব মুহাম্মদ খলিলুর রহমান(১৯৮৮-৯০)
▪জনাব আ. খ. ম. আবু বকর সিদ্দিক(১৯৯০-১৯৯১)
▪জনাব কাজী মুহাম্মদ মফিজ উদ্দীন(১৯৯১-২০১১)
▪জনাব মাও. এনায়েতুল্লাহ ফয়রাভী(২০১১- ২৩ ইং)
* জনাব মাওলানা শামছুল আলম মোহেব্বি ( ২০২৩ইং ১৬ ই আগষ্ট থেকে শুরু।
আমাদের সংগ্রাম তিন শ্রেনীর বিরুদ্ধেঃ
(১) নাস্তিক (২) ভন্ড (৩) জালিম
কার্যনির্বাহী কমিটির পদ ১৮ টি,সদস্য ৩৮জন।
কেন্দ্রীয় শাখাঃ
ছারছীনা মাদরাসা শাখা।
স্বতন্ত্র সংস্কৃতি বিভাগঃ
জুলফিকার হামদ নাত ও গজল পরিবেশক দল।
মুখপত্রঃ
মাসিক কুঁড়িমুকুল।
রেজিষ্টার নংঃ
০৫